1. mdsaifulbinnurujjaman@gmail.com : লক্ষ্মী কথন : লক্ষ্মী কথন
  2. natorelive@natorelive.com : natore live : natore live
  3. info@www.natorelive.com : 𝐍𝐚𝐭𝐨𝐫𝐞 𝐋𝐢𝐯𝐞 :
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
লালপুরে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে বিক্ষোভ মিছিল লালপুরের বিলমাড়িয়াতে আদর্শ প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত  বাগাতিপাড়ায় র‌্যাব’র হাতে অপহরণ মামলার আসামি গ্রেফতার রাজশাহীতে ১৫ দিনব্যাপী গ্রীষ্মকালীন কারুশিল্প উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন নাটোর বনপাড়া পৌরসভা এলাকায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ লালপুর উপজেলা নির্বাচনী প্রচারণায় এগিয়ে শহীদ মমতাজ উদ্দিনের পুত্র সাগর লালপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন এ কেমন পরীক্ষা বাগাতিপাড়ায় পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু বাগাতিপাড়ায় বিশ্ব মা দিবস পালিত সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় ১৩ জন শিক্ষকের বিপরীতে ১৩ জন শিক্ষার্থী পাস করেনি কেউ 

২৮ অক্টোবর জামায়াতের মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশবাসীর সহযোগিতা কামনায়-সংবাদ সম্মেলন

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩
  • ২৪১ বার পড়া হয়েছে

নিজেস্ব,প্রতিনিধিঃ

২৮ অক্টোবর জামায়াতের মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশবাসীর সহযোগিতা কামনায়-সংবাদ সম্মেলন করেন।

সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যবস্থা, আমীরে জামায়াত ডা: শফিকুর রহমানসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মী এবং সম্মানিত ওলামা-মাশায়েখের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসার দাবিতে আগামী ২৮ অক্টোবর ২০২৩, শনিবার রাজধানী ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে জামায়াত ঘোষিত মহাসমাবেশের কর্মসূচি সর্বাত্মকভাবে সফল করে তোলার লক্ষ্যে দেশবাসীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ২৬ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি Professor Mujibur Rahman বক্তব্য রাখেন।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর জনাব নূরুল ইসলাম বুলবুল-এর সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি Dr. Syeed Abdullah Muhammad Taher, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি জনাব A.H.M Hamidur Rahman Azad, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব MD. Mobarak Hossain, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের ভারপ্রাপ্ত আমীর জনাব আবদুর রহমান মুসা, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জনাব রাজিবুর রহমান পলাশ প্রমুখ।

দেশবাসীর উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমানের প্রদত্ত বক্তব্য নিচে তুলে ধরা হলোঃ-

“প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
বাংলাদেশের সংকটময় এক কঠিন রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। আপনারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আর মাত্র কিছু দিন পরই অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। অথচ এখনও নির্বাচনের কোনো পরিবেশ তৈরি হয়নি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করা পূর্ব শর্ত। কিন্তু সরকার লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করার কোনো চিন্তাই করছে না। দেশের অধিকাংশ রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষসহ গোটা জাতি মনে করে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের লক্ষ্যে নির্দলীয়-নিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। কারণ এর আগে কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলো দেশে-বিদেশে ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিল। কিন্তু সরকার গণতন্ত্রকামী মানুষের সে দাবি পাশ কাটিয়ে যেনতেন প্রকারে একতরফা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে বিনা ভোটের সরকার দলীয় বিবেচনায় প্রশাসনকে ঢেলে সাজিয়েছে।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
২০০৬ সালে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সদ্য অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি কেএম হাসানকে বিএনপির লোক আখ্যা দিয়ে তার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বলে তিনি আন্দোলন শুরু করেছিলেন যাতে তিনি কেয়ারটেকার সরকার প্রধানের দায়িত্ব নিতে না পারেন। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে বহু মানুষকে হত্যা করে দেশে এক ভয়াবহ অরাজকতা তৈরি করা হয়েছিল। জাতির প্রশ্ন দলীয় লোক বিবেচনায় বিচারপতি কেএম হাসানের অধীনে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব না হয়, তাহলে আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে সম্ভব? এটি শেখ হাসিনার দ্বিমুখী আচরণ। দেশবাসী মনে করে, শেখ হাসিনার অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কখনই সম্ভব নয়।

প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা,
বিগত ১৫ বছরে বর্তমান ফ্যাসিস্ট সরকার নির্বাচন ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছে। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাজানো ও ষড়যন্ত্রমূলক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হয়। আওয়ামীলীগ ২০১৪ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচনের প্রহসন করে পুনরায় ক্ষমতায় আসে। ২০১৪ সালে মূলত বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। ১৫৩টি আসনে বিনা ভোটে সংসদ সদস্যদের নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়। দেশের মানুষকে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে দেয়া হয়নি। প্রকৃতপক্ষে এটি কোনো নির্বাচন ছিল না। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগের রাতে ভোট দিয়ে ব্যালট বাক্স ভর্তি করে মধ্যরাতের পাতানো নির্বাচনের মাধ্যমে আবারো ক্ষমতা দখল করে আওয়ামীলীগ। ২০১৮ সালের নির্বাচন মধ্যরাতের নির্বাচন হিসেবে সারা বিশ্বে কুখ্যাতি অর্জন করে। বর্তমান জালিম সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনই অবাধ, নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ হতে পারে না। জামায়াতে ইসলামী বারবার বলে আসছে কেয়ারটেকার সরকার ব্যতীত জনগণ তাদের পছন্দের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না। সংবিধানে কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা না থাকার দোহাই দিয়ে সরকার মূলত নিজেদের ছকে আরেকটি সাজানো নির্বাচনের পাঁয়তারা করছে। জনগণ সরকারের এ ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত হতে দিবে না, ইনশাআল্লাহ।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াতে ইসলামীর ঐতিহাসিক ভূমিকা রয়েছে। অথচ জামায়াতে ইসলামীকে সভা-সমাবেশ ও মিছিল করতে দেয়া হচ্ছে না। প্রশাসনের নিকট বারবার লিখিতভাবে আবেদন জানানো সত্ত্বেও প্রশাসন সভা-সমাবেশ বাস্তবায়নে সহযোগিতা না করে উল্টো বাধা দিচ্ছে। দেশে যাতে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হয়, সেজন্য আমীরে জামায়াতসহ শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দকে এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে আটক করে রেখেছে। এটা জাতির জন্য একটি অশনি সংকেত।

জামায়াতে ইসলামী তার সাংবিধানিক অধিকার অনুযায়ী আগামী ২৮ অক্টোবর শনিবার রাজধানী ঢাকা মহানগরীর শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ বাস্তবায়নে সহায়তা চেয়ে পুলিশ কমিশনারের নিকট লিখিতভাবে অবহিত করেছে। পক্ষপাত দুষ্ট এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছে, ‘জামায়াতকে সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না।’ পুলিশের দায়িত্ব হল শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করা, বাধা দেয়া নয়। তার এই বক্তব্য অসাংবিধানিক, অগণতান্ত্রিক, এখতিয়ার বহির্ভূত ও বেআইনি। আমরা পক্ষপাত দুষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

রাষ্ট্রের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে রাজনৈতিক দলসমূহের সভা-সমাবেশ ও মিছিল শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করা। মিছিল, মিটিং, সভা-সমাবেশ প্রত্যেক নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। এ অধিকার যাতে তারা প্রয়োগ করতে পারে, সে ব্যাপারে সহযোগিতা করা পুলিশের দায়িত্ব। তাতে বাধা দেয়া পুলিশের দায়িত্ব হতে পারে না। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি বিগত সময় অসংখ্য বার দেশের বিভিন্ন স্থানে সমাবেশ করার সহযোগিতা চেয়ে আবেদন করা হলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি। এটি সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও অসাংবিধানিক। পক্ষপাত দুষ্ট ভূমিকা থেকে বের হয়ে আসার জন্য আমরা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রিয় সাংবাদিকগণ,
আপনারা জানেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি গুরুতর অসুস্থ এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দকে ২৫ অক্টোবর বেলা সাড়ে ১১টায় তাঁর উত্তরার বাসা থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বেআইনিভাবে গ্রেফতার করেছে। আমরা অবিলম্বে তাঁর মুক্তি দাবি করছি। সেই সাথে আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ গ্রেফতারকৃত সকল নেতাকর্মীর নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি। শুধু মতিউর রহমান আকন্দই নয়, গত কয়েকদিনে সারা দেশ থেকে শত শত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাড়ি-ঘরে তল্লাশির নামে জামায়াত নেতাকর্মীদের হয়রানি করা হচ্ছে। হয়রানি থেকে নারী ও শিশুরাও মুক্ত নয়। আমি অবিলম্বে জুলুম-নিপীড়ন বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি।

প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
গত ১৫ বছর যাবত বর্তমান সরকার দেশে হত্যা, নৈরাজ্য, গুম, খুন, দুর্নীতি ও দুঃশাসনের মাধ্যমে দেশকে এক অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। বিশ্বে বাংলাদেশ একটি গুম-খুন, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী এবং ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র বিহীন রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। আর মাত্র দুই মাস পরেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক দল হিসেবে সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে অবাধ, স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যবস্থা, আমীরে জামায়াত ডা: শফিকুর রহমানসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলের গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মী এবং সম্মানিত ওলামা-মাশায়েখের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসার দাবিতে বারবার আহ্বান জানিয়ে আসছে। কিন্তু সরকার তা অগ্রাহ্য করে অব্যাহতভাবে গণগ্রেফতার চালিয়ে আসছে। এই পরিস্থিতিতে গোটা জাতি আজ এক দফার দাবিতে ঐক্যবদ্ধ। এমতাবস্থায় সংসদ ভেঙে দিয়ে সরকারের পদত্যাগ এবং কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আমরা আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানী ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশের কর্মসূচি ইতোমধ্যেই ঘোষণা করেছি। শান্তিপূর্ণ এই মহাসমাবেশে সুশৃঙ্খলভাবে সমবেত হয়ে এক দফা দাবি কেয়ারটেকার সরকার ব্যবস্থা বাস্তবায়নের আন্দোলনকে বেগবান করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি এবং সরকারের কোনো ধরনের উস্কানি, অসাংবিধানিক ও গণতন্ত্র বিরোধী অপতৎপরতায় বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আমরা দেশবাসী এবং সংগঠনের সর্বস্তরের জনশক্তির প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

ধৈর্য সহকারে আমার বক্তব্য শোনার জন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে আপনাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞা প্রকাশ করছি ও আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: 𝐈𝐧𝐭𝐞𝐥 𝐖𝐞𝐛